Windows 11 এর সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত

Windows 11 এর সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত সবকিছু!

বর্তমানে টেক-সাইটে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম Windows 11। এই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে কিছু শঙ্কা। Windows 11 আসলেই কতটা ইউজার-ফ্রেন্ডলি? বা, এটা ইন্সটল করলে মেজর কোনো সমস্যা আসবে কিনা? ডেটা মিসিং পসিবিলিটি কেমন, ইত্যাদি, ইত্যাদি।

এই আর্টিকেলটি আপনাকে এসকল প্রশ্নের উত্তর জানাবে এবং আপনি আরও জানতে পারবেন- ইতিমধ্যেই যারা Windows 11 ব্যবহার করছেন; তাদের মতামতও।

Windows 11 এর আউটলুকটি বেশ দৃষ্টি আকর্ষক। এবং, একই সাথে এর শক্তিশালী টাস্ক ম্যানেজার এর মাধ্যমে খুব দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। এছাড়াও মাল্টি টাস্ক, মাইক্রোসফট স্টোর, সহজ নেভিগেশন, মাল্টি মনিটর, থিমের নতুনত্ব, সার্চিং অপশনসহ বেশ কিছু ফিচার ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট করেছে। তবে এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে কিছু নেতিবাচক মন্তব্যও পাওয়া যায়।

Windows 11 কি?

Windows 11 মুলত Windows 10 এর ই একটি আপডেটেড সংস্করণ। ২৪শে জুন ২০২১, এ সর্বপ্রথম এর একটি BETA ভার্সন উন্মুক্ত করা হয়। মুলত এটি ডেভলপারদের জন্যই উন্মুক্ত করা হয়। একারণেই একে ডেভলপার ভার্সনও বলা হয়।

যদিও সে সময়ে কিছু ল্যাগ নিয়ে Windows 11 সম্পর্কে ডেভলপারদের মধ্য থেকে বেশ নেতিবাচক রিভিইউ আসতে থাকে। পরবর্তীতে মাইক্রোসফট খুব দ্রুত সমস্যা গুলো সমাধান করে ৫ই অক্টোবর ২০২১ এটা সকলের জন্য উন্মুক্ত করে।

Windows 10 থেকে কিভাবে Windows 11 এ যেতে পারি?

আপনি যদি Windows 10 ব্যবহার করে থাকেন তাহলে খুব সহজেই বিনামূল্যে Windows 11 এ আপগ্রেড করে চলে আসতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার কাছে Windows 10 এর ‘লাইসেন্স কি’ থাকতে হবে।

এক্ষেত্রে কোনো হার্ডওয়্যার পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই। পুরোনো ইনস্টলকৃত সফটওয়্যার গুলোই সাবলীলভাবে চলবে তবে কিছু সফটওয়্যার আপডেট করা লাগবে।

তবে Windows 11 আপনার পিসিতে ইনস্টল করার জন্য 16 গিগাবাইট ফ্রী স্পেস প্রয়োজন। একই সাথে 2 জিবি র‌্যাম ও 20 জিবি স্টোরেজ প্রয়োজন। যদি 32 বিট সংস্করণ হয়ে থাকে তবে 8 জিবি স্টোরেজই যথেষ্ট।

এছাড়াও Window 11 আপনার পিসিতে রান করার জন্য উপযুক্ত কিনা জানার জন্য মাইক্রোসফট একটি সফটওয়্যারও দিয়েছে ‘হেলথ চেক’ নামে। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই জানতে পারবেন- আপনার পিসিতে Windows 11 চলবে কি-না।

জেনে রাখা ভালো, মাইক্রোসফট রিভার্স ইন্সটল করারও সুযোগ প্রদান করছে। কেউ সাচ্ছন্দ্য বোধ না করলে সে 10 দিন এর ভিতরে আবার windows 10 এ ফিরে যেতে পারবেন।

Windows 11 ব্যবহারে যেসকল নতুন সুবিধা পাওয়া যাবে

বেশ কিছু নতুন এবং সাবলীল ফিচার নিয়েই Windows 11 আমাদের সামনে এসেছে।

স্টার্ট বাটন ও টাস্কবারঃ Windows 11 এর সবচেয়ে চমকপ্রদ এবং চোখে পড়ার মতো বিষয় হলো এর স্টার্ট বাটন ও টাস্কবার। আর বামদিকে কর্নাারে না থেকে বাই ডিফল্ট মাঝখানেই থাকবে।

রাউন্ড উইনডোঃ মাইক্রোসফট এবার উইন্ডো গুলোতে একটি বিশেষ গ্লাস ইফেক্ট ব্যবহার করেছে। যার কারণে এখন উইন্ডোগুলোর এজ কিছুটা রাউন্ড শেপে থাকবে। ইউজারদের অনেকেই এটিকে ম্যাক এর সাথে তুলনা করছে।

স্ন্যাপ লেআউটঃ উইন্ডোগুলোতে Snap Layout নামেও একটি নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে; যার মাধ্যমে মাল্টি টাস্কিং হয়েছে এখন আরও বেশি সহজ। এবং, এতে করে পিসির গতিও কমবেনা।

উইজেটসঃ উইজেটস Windows 11 এর আগের ভার্সন গুলোতে থাকলেও এখন এটি হয়েছে অনেক বেশি মডার্ণ। শক্তিশালী AI প্রযুক্তি ব্যবহার করে উইজেটস ইউজারের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন নিউজ, ওয়েদার আপডেট সহ বিভিন্ন তথ্য উইন্ডোগুলোতে শো করে। এই উইন্ডোটি ফুল স্ক্রিন করা যায় এবং বাম পাশ থেকে ড্র্যাগ করলে সুব সহজেই ওপেন হয়।

মাইক্রোসফট স্টোরঃ Windows 11 এর সবচেয়ে সাড়া ফেলে দেওয়া ফিচার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ফিচার মাইক্রোসফট স্টোর। এর আগের ভার্সন গুলোতে মাইক্রোসফট স্টোর বেশ সল্প পরিসরে থাকলেও এখন অনেক সমৃদ্ধ।

মাইক্রোসফট টিমসঃ মাইক্রোসফট টিমস হলো একটি কনফারেন্সিং সফটওয়্যার, যেটা Windows 11 এ এখন থেকে প্রি ইনস্টলড থাকবে।মাইক্রোসফট টিমস অন্যান্য প্লাটফর্ম যেমন এনড্রয়েড বা আইওএস এর জন্যও এভেইলেবল। যার কারণে খুব সহজেই এখন উইন্ডোজ থেকে অন্যান্য প্লাটফর্মে ভিডিওকল করা সম্ভব।

এন্ড্রয়েড এপ ব্যাবহারের সুযোগঃ এ অসাধারণ বিষয়টি সম্ভব হয়েছে ‘মাইক্রোসফট’ এবং ‘অ্যামাজন’ এর মধ্যে একটি সমঝোতার মাধ্যমে।

এন্ড্রয়েড এপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে অ্যামাজন এর এপ স্টোর ডাউনলোড করতে হবে। এরপর আপনি কোনো অ্যাপস ইনস্টল করতে চাইলে সেটা সরাসরি অ্যামাজন অ্যাপস এপ স্টোর থেকে ইনস্টল করতে হবে।

ট্যাবলেট মোডঃ Windows 10 এর ট্যাবলেট মোড নিয়ে ইউজারদের মধ্যে সমালোচনা হওয়ায় Windows 11 একটি উন্নত ট্যাবলেট মোড নিয়ে এসেছেৃ। এই ট্যাবলেট মোডে ব্যবহারকারীরা ভয়েস টাইপিং, টাচ কীবোর্ড, টাচ স্ক্রীন সহ বেশ কিছু ফিচার উপভোগ করতে পারবে।

স্বয়ংক্রিয় আপডেট সংশোধনঃ Windows 10 এ বিষয়টি নিয়েও বেশ সমালোচিত ছিল। তবে এখন আপনি যদি কোন কিছু ডাউনলোড না করেন তবে উইন্ডোজ গোপনে আপনার পিসিতে আর কোনো আপডেট আনবেনা।

UWP অ্যাপস গুলি দীর্ঘসময়ের জন্য আপডেট করে রাখায় এগুলো ব্যবহার সহজ হয়ে উঠেছে।

মাল্টি মনিটরঃ Windows 11 এ এক্সটার্নাল মনিটর স্ট্যাটাস থাকায় এক্সট্রা মনিটর ইউজ করা এখন বেশ সহজ হয়েছে। রিস্টার্ট এর ক্ষেত্রে এক্সটার্নাল মনিটর অ্যাপস এর মাধ্যমে কাজ হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবণা থাকেনা।

লাইট ভ্যারিয়েশনঃ Windows 11 দিচ্ছে ডার্ক মোড ও লাইট মোড এর মতো দারুন ফিচার। যেটার মাধ্যমে রাতের বেলা ডার্কমোড অন করে চোখের সাথে আলোর এডজাস্টমেন্ট খুব সহজ হয়।

Windows 11 এ গেমিং সুবিধা কেমন?

মাইক্রোসফট এর এই ভার্সনটি গেমিংয়ের ক্ষেত্রে বেশ কিছু চমৎকার ফিচার নিয়ে এসেছে। যেমন-

উন্নত গ্রাফিক্সঃ Windows 11 এর অটো এইচডিআর প্রযুক্তি এখন গেমের গ্রাফিক্সকে করেছে আরও দুর্দান্ত| গ্রাফিক্স হবে আরো অনেক বেশি ক্লিয়ার এবং উন্নত ফ্রেমের ভিডিও যেটা আগে দেখা যায়নি।

গেম মোডঃ আমরা জানি Windows 10 এ গেম মোড একটি ফিচার ছিলো এবং এটি অন করলে FPS এর কোনো পরিবর্তন হতোনা। তবে Windows 11 এ এই একই ফিচার আরেকটু নতুন প্রযুক্তিতে ইমপ্লিমেন্ট করা হয়েছে। আগে গেম অন করলে কিছুটা FPS বেড়েও যেত। তবে Windows 11 এর ক্ষেত্রে কিছু কিছু অবস্থায় এটি বুস্ট না হয়ে কমেও যেতে পারে।

গেমিং পারফরমেন্সঃ এক্ষেত্রে গেমিং পারফমেন্স কিছুটা বাড়তে পারে। কেননা যদি আপনার পিসিতে ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু চলতে থাকে তবে গেম মোড এর মাধ্যমে ব্যাকগ্রাউন্ডে যা চলছিল তা ‘স্লিপ বা কিল’ করে ফেলে। ফলে সিপিইউতে বা র‌্যামে কিছু ফ্রী স্পেস তৈরী হয় এবং পারফমেন্স কিছুটা বাড়ে।

বাই ডিফল্ট এক্সবক্সঃ পূর্বেকার ভার্সন গুলোতে আলাদা করে এক্সবক্স কেনা লাগলেও এখন আপনার শুধু Windows 11 থাকলেই পেয়ে যাচ্ছেন বাই ডিফল্ট এক্সবক্স। যেখানে পাওয়া যাবে প্রায় শ’খানেকের ও বেশি পিসি গেম পেইড ও ফ্রী ভার্সন।

Windows 11 ব্যবহারে কি ধরনের অসুবিধা হতে পারে?

Windows 11 যেমন তার অনেক ফিচার নিয়ে ইউজার কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে তেমনি কিছু নেতিবাচক মন্তব্যও পাওয়া যায়। আমরা এক্ষেত্রে কিছু ইউজারদের মতামত ও জানতে চেষ্টা করেছি।

অনেক ইউজারই বলছে বেশ কিছু বাগ থাকায় প্রাথমিকভাবে এটি অনেকটা ‘BETA’ ভার্সনের মতোই বিহেভ করছে।

পিসিতে Windows 11 রান করতে হলে বেশ কিছু উচ্চ কনফিগারেশন মেইনটেইন করতে হয়। যেমন কমপক্ষে 4 GB র‌্যাম ও 64 GB হার্ডডিস্ক স্পেস বা কম্পিউটার TPM 1.2 বা তার বেশি TPM সংস্করণ প্রয়োজন। এর কারণে লো বাজেটের পিসি গুলো এই নতুন ভার্সনের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে।

বিশেষ করে AMD এর প্রসেসর ব্যবহারকারী কম্পিউটার গুলোতে Windows 11 ইউজ করা কিছুটা ভোগান্তির হতে পারে।

মাইক্রোসফট এবার টাস্কবারটি রিডিজাইন করলেও অনেকেই এটি নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করছে। তাদের সুবিধাজনক ভাবে ব্যবহার করতে পারছেনা।

লক স্ক্রিনে নোটিফিকেশন শো করছেনা বলেও কেউ আপত্তি তুলছে|

Windows 10 এ কোনো এপে নোটিফিকেশন আসলে তা টাস্কবারে কমলা ও ফ্যাকশে হয়ে যেত। তবে বর্তমানে তা কিছু গাঢ় হয়ে যায় ফলে তা খুব সহজে চোখে পড়েনা।

প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন বাগ ও আপডেটের কারণে Windows 11 স্লো হয়ে যেতে পারে। তবে পরবর্তীতে তা বেশ স্মুথ হবে।

অনেকেই দাবি করছে শুরুর দিকে র‌্যাম ম্যানেজমেন্ট কিছুটা বাজে ও ব্রাউজার ও IDE এর মতো সফটওয়্যার গুলো ক্র্যাশ করছে। যদিও এগুলো সবার সাথে ঘটছেনা।

তবে ব্যক্তিগত ভাবে নিজেই একজন ব্যবহারকারী হিসেবে তেমন কোনো অসুবিধা ফেস করিনি এবং পিসিও যথেস্ট ফাস্ট।

Windows 10 এবং Windows 11 এর মধ্যে পার্থক্য কি?

এই দুটির ভার্সনের মধ্যে আসলে মেজর তেমন কোনো পার্থক্য নেই। Windows 11 আসলে Windows 10 এরই একটি আপডেটেড সংস্করণ। তাই কোনো মেজর পার্থক্য না থাকলেও বেশ কিছু ফিচারের মধ্যে পার্থক্য পাওয়া যায়। তবে তুলনামূলক ভাবেও ব্যবহারকারীদের কাছে কিছুটা ভিন্নতা পাওয়া যায়।

Windows 10 তার ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এবং এটা বেশ স্মুথ হওয়ায় অনেক ইউজারই এটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। তারা windows 11 এর অনেক ফিচারের সাথে নিজেদের এডজাস্ট করতে পারছেনা।

আবার লো বাজেটের ব্যবহারকারীরা মনে করে Windows 10 তাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।

অপরদিকে Windows 11 সবচেয়ে নতুনতর ভার্সন হলেও এটাতে শুরুর দিকে বেশ স্লো কাজ করে এবং বেশ কিছু বাগ ব্যবহারকারীদের কিছুটা বিড়ম্বনায় ফেলছে।

কিছু সফটওয়্যার ক্র্যাশও করছে তবে এতো কিছুর পরেও Windows 11 অনেক ওয়াইড রেন্জের অনেক ফিচার নিয়ে এসেছে এবং এটি মাইক্রোসফট এর একটু নতুন ভিশন এর অংশ। এছাড়াও নতুন আপডেট গুলো Windows 11 কে আরও স্ট্যাবল করে তুলছে।

Windows 11 এ মাইগ্রেট করা কতটা সঠিক সিদ্ধান্ত হবে?

এটা নির্ভর করে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন কি এবং আপনি কি কাজের ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করবেন তার উপর। তবে আমি মনে করি অবশ্যই আপনার Windows 11 এ যাওয়া একটি সঠিক সিদ্ধান্ত হবে। অভিজ্ঞ ইউজাররাও একই মতামত দেয়।

Windows 10 এখনো আমাদের বেশ ভালো সাপোর্ট দেওয়ার কারণে অনেকেই Windows 11 এ যেতে দ্বিধা করছে। তবে আমাদের জেনে নেওয়া উচিত, গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী মাইক্রোসফট এর আর নতুন কোনো ভার্সন উন্মোচন করার কথা না থাকলেও হঠাৎই তারা Windows 11 উন্মোচন করে।

ধারণা করা হচ্ছে, মাইক্রোসফট আবার তার ৩ বছর পরপর নতুন ভার্সন উন্মোচনের ধারাবাহিকতায় ফিরে যাবে। ইতিমধ্যে মাইক্রোসফট Windows 10 এর লাইসেন্স বিক্রয় বন্ধ করে দিয়েছে এবং জানিয়েছে 2025 সাল পর্যন্ত তারা Windows 10 এ সাপোর্ট দিবে অর্থাৎ এর পরে Windows 10 চললেও সেটাতে আর নতুন কোনো আপডেট পাওয়া যাবেনা।

তাই সহজেই বোঝা যায়, সময়ের সাথে নিজেকে আপডেট রাখতে হলে অবশ্যই Windows 11 এ যাওয়া উচিত। প্রয়োজনে অভ্যস্ত হওয়ার জন্য কিছুটা সময় নেওয়া উচিত।

এছাড়াও ব্যবহারকারীদের অনেকে মনে করেন- অফিসিয়াল কাজের জন্য অবশ্যই Windows 11 এ যাওয়া উচিত। তবে ব্যক্তিগত কাজে কেউ Windows 10 এ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলে থেকে যেতে পারে। কিন্তু Windows 11 এ মাইগ্রেট করা হবে একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।

শেষ কথা

দ্রুতই উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা Windows 11 ব্যবহারে আগ্রহী হয়ে উঠছে। দু-একটা ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছাড়া Windows 11 আপডেট এর ক্ষেত্রে মেজর কোনো সমস্যা হচ্ছেনা। ডেটা মিসিংয়েরও তেমন কোনো পসিবিলিটি নেই। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে কিছু সফটওয়্যার আপডেটে কিছুটা ডেটা মিসিং হতে পারে তবে। এর পরিমাণ খুবই সামান্য। আশা করা যায়- Windows 11 এর পরবর্তী আপডেট গুলোর মাধ্যমে এসব সমস্যারও সমাধান হবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *