রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিয়ে যত কথা

রিবন্ডিং বিষয়ক পূর্ববর্তী আলোচনায় রিবন্ডিং কী, রিবন্ডিং এর প্রকারভেদ এবং হেয়ার রিবন্ডিং এর আগের প্রস্তুতিগুলো সম্পর্কে বলা হয়েছে। আজকের লিখব রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন প্রসঙ্গে।

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে যা যা করা প্রয়োজন

রিবন্ডিং এর পর চুলের জন্য যে বাড়তি যত্নগুলো নেওয়া হয় তা মূলত প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক । রিবন্ডিং করা চুলের অতিরিক্ত এই যত্ন চুলের রুক্ষতা বা ড্যামেজ প্রতিরোধ করে চুলকে করে তোলে প্রাণবন্ত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

রিবন্ডিং এর পর কিছু কাজ থাকে যা নিয়মিত করা প্রয়োজন। আলসেমিতে এগুলো বাদ দিয়ে গেলে রিবন্ডিং করা চুলের সৌন্দর্য তো কমবেই সেইসঙ্গে চুলের এমন ক্ষতিও হয়ে যেতে পারে যার কোন প্রতিকার নেই।

প্রথম তিন মাসে রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন

রিবন্ডিং করানোর পর প্রথম ৩ মাস রিবন্ডিং করা চুলের যত্নে খুব বেশি মনোযোগী হতে হবে। কেননা এই তিনমাস চুল যেমন রাখা যায়, পরবর্তীতে চুল অনেকটা তেমনি থাকে।

নিচের উপদেশগুলো মেনে চলার মাধ্যমে রিবন্ডিং করা চুলের শতভাগ যত্ন নিশ্চিত করা যায়।

চুল বাঁধা যাবে না

চুল একদমই বাঁধা যাবে না। সেইসাথে কানের পেছনে রাখাও উচিত নয়। খেয়াল রাখতে হবে চুলে যেন কখনো ভাঁজ না পড়ে। ঘুমানোর সময় চুল সাবধানে গুছিয়ে নিতে হবে।

চুল খোলা রাখা

রিবন্ডিং করা চুল সবসময়ই খোলা রাখা উচিত। খুব বেশি সমস্যা হলে হালকা করে চুল আঁটকে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু সবসময়ই চেষ্টা করুন চুল খোলা রাখার।

নিয়মিত চুল আঁচড়ানো

অনেকে রিবন্ডিং সেরে ফেলার পর চুল আর নিয়মিত আঁচড়াতে চান না। অথচ দিনে অন্তত ২ বার চুল আঁচড়ে নেওয়া খুবই প্রয়োজন।

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে প্রথমে সম্পূর্ণ চুল উল্টে ও পরে স্বাভাবিকভাবেই চুল আঁচড়ে নিন। এবং আঁচড়ানোর সময় অবশ্যই মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন।

চুলে নিয়মিত শ্যাম্পু করা

রিবন্ডিং করা চুল যেহেতু সবসময় খোলা রাখা হয় সেজন্য তাতে ধুলোবালি জমে অপরিষ্কার হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে বেশি। তাই সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।

তবে সব ধরণের শ্যাম্পু রিবন্ডিং করা চুলের জন্য ব্যবহার উপযোগী নয়। এক্ষেত্রে আপনি মাইল্ড শ্যাম্পু বা রিবন্ডেড চুলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি এমন শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে এই ধরণের শ্যাম্পু এখন অনেকটাই সহজলভ্য।

কন্ডিশনার ব্যবহার

প্রত্যেকবার শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে আপনি লিভ -ইন- কন্ডিশনার বা রিবন্ডিং করা চুলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি যেকোনো কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন।

যেসকল শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে আলাদাভাবে তৈরি, সেগুলোতে রিবন্ডেড চুলের উপযোগী সকল উপাদান যোগ করা থাকে। এগুলো ব্যবহারে চুলের ক্ষতি হওয়ার কোন আশঙ্কা থাকে না। সেইসঙ্গে চুলও থাকে সিল্কি, নমনীয় ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। এজন্য রিবন্ডেড চুলে এ ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করাই ভালো।

হেয়ার সিরাম

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে প্রত্যেকবার শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের পর চুলে হেয়ার সিরাম ব্যবহার করুন। এটি আপনার চুলের শ্যাফট এ একটি প্রটেকটিভ ব্যারিয়ার তৈরি করবে যা আপনার চুলের ময়েশ্চার ধরে রাখবে ।

হেয়ার সিরাম ব্যবহারে চুলে জট পাকিয়ে যাওয়ার আর ভয় থাকবে না। সেইসঙ্গে এটি আপনার নিস্তেজ চুলকে করে তুলবে চকচকে ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

হেয়ার সিরাম অবশ্যই সামান্য ভেজা চুলে ব্যবহার করুন । আর খেয়াল রাখবেন তা যেন মাথার ত্বকে না লাগে।

অয়েল ট্রিটমেন্ট

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন অয়েল ট্রিটমেন্ট করে নেওয়া উচিত। সপ্তাহে ৩ দিন স্কার্ল্ফে (মাথার ত্বকে) কোকোনাট অয়েল/ অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন। সারারাত রেখে সকালে শ্যাম্পু করে নিন।

এছাড়া কোকোনাট অয়েল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, আমন্ড অয়েল ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল তেল একসাথে মিশিয়ে হালকা গরম করে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে গোসলের ১ ঘন্টা আগেও ব্যবহার করতে পারেন।

১ কাপ অ্যালোভেরা জেল বের করে গরম পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। পরে এরসাথে ১ টেবিল চামচ জলপাইয়ের তেল, ৩ টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল তেল এবং ২ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে স্কার্ল্ফ থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ চুলে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এতে রিবনন্ডেড চুল হয়ে উঠবে নরম ও মোলায়েম ।

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে হেয়ার ষ্টিম

১৫ দিন পর পর চুলে ষ্টিম করাতে পারেন। ঘরে বসেও আপনি হেয়ার ষ্টিমের কাজটি সেরে নিতে পারেন।

কুসুম গরম পানিতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে , নিংড়ে মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর পর এভাবে ২-৩ বার রিপিট করুন। এতে আপনার চুলে আর্দ্রতা ফিরে আসবে এবং সেইসাথে চুল হবে সফট, ও ময়েশ্চারাইজড ।

হেয়ার ষ্টিমের আরেকটি ভালো দিক হলো এটি তেলের গুণাগুণ গোড়ায় ঠিকমতো পৌঁছে দেয়। এজন্য ভালো ফল পেতে ষ্টিমের আগে চুলে ভিটামিন ই অয়েল লাগিয়ে নিতে পারেন।

তবে হেয়ার ষ্টিম করার উপযুক্ত সময় হলো গরম ও শীতকাল। বর্ষার সময় হেয়ার ষ্টিম করা হলে প্রচুর চুল উঠে আসতে পারে।

হেয়ার ট্রিম

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে নিয়মিত চুলের আগা ট্রিম করতে একদম ভুলবেন না। নিয়মিত ট্রিম করা হলে আগা ফেটে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য আর নষ্ট হবে না। এছাড়া রিবন্ডিং ও হবে বেশ লাস্টিং ।

হেয়ার স্পা

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে ১৫ দিন পর পর চুলে স্পা করুন। স্পা ক্রিম কিনে ঘরে বসেই স্পা করে নিতে পারেন। এছাড়া ঘরোয়া উপায়ে স্পা করতে ২ টেবিল চামচ দুধ ও ২ টেবিল চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে চুলে ম্যাসাজ করুন। ১০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন।

স্পা চুলকে প্রাকৃতিকভাবে ঝলমলে ও মোলায়েম করে । এছাড়া চুলের গোড়া মজবুত করাসহ স্কার্ল্ফের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব কমাতেও হেয়ার স্পা বেশ কার্যকরী।

প্রোটিন ট্রিটমেন্ট

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে ২ সপ্তাহ অন্তর চুলে প্রোটিন ট্রিটমেন্ট অবশ্যই করাতে হবে। বিউটি সেলুন ছাড়াও প্রোটিন ক্রিম কিনে আপনি ঘরে বসেই প্রোটিন ট্রিটমেন্টের কাজটি সেরে ফেলতে পারেন। এছাড়া ঘরোয়া উপায়েও চুলে প্রোটিন ট্রিটমেন্ট করে নিতে পারেন।

১ টি ডিম, ২ টেবিল চামচ টকদই, ১ চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

১ টি পাকা সাগর কলা, ১ টি ডিম/সামান্য টকদই একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে সম্পূর্ণ চুলে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করে ফেলুন।

পাকা সাগর কলার সঙ্গে আমন্ড অয়েল মিশিয়ে মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

১ টি ডিম ভালোভাবে ফেনিয়ে তাতে ৩ চামচ কোকোনাট অয়েল/ অলিভ অয়েল মিশিয়ে তার সঙ্গে ১ চা চামচ লেবুর রস মেশান। প্যাকটি চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে ম্যাসাজ করুন। সেইসঙ্গে সম্পূর্ণ চুলেও লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

খাদ্যাভ্যাস

শুধু বাইরে থেকেই নয় ভেতর থেকেও রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এজন্য নিয়মিত পুষ্টিকর ও সহজপ্রাচ্য খাবার খাওয়া উচিত।

খেয়াল রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যেন ভিটামিন এ , সি , ই অবশ্যই থাকে। সেইসঙ্গে ক্যালসিয়াম ও আয়রন সমৃদ্ধ খাবারও রাখুন। বেশি বেশি ফলমূল ও শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া প্রোটিন যুক্ত খাবারও বেশি করে খাওয়া প্রয়োজন।

অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার/জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস ভুলে যান। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন

খুশকি দূর করতে উষ্ণ কোকোনাট অয়েলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। সারারাত রেখে সকালে শ্যাম্পু করে নিন। এছাড়া আপনি স্কার্ল্ফে শুধু লেবু/ পেঁয়াজের রস বা টকদই ও ম্যাসাজ করতে পারেন।

নিষ্তেজ হয়ে পড়া চুলকে প্রাণবন্ত করতে শ্যাম্পু করার পর ২ লিটার পানিতে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার মিশিয়ে সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুলের উজ্জ্বলতাও বাড়বে।

চুল ভেঙে যেতে থাকলে সপ্তাহে একবার হট অয়েল ম্যাসাজ অবশ্যই করিয়ে নিন।

রুক্ষ হয়ে পড়া চুলকে মসৃণ করতে গোসলের পর এক মগ পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে চুল ধুয়ে নিতে পারেন।

চুল সিল্কি করতে ৪ কাপ পানিতে চা পাতা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।

অন্যান্য

  • চিরুনি, চুলের ব্রাশ, বালিসের কাভার সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
  • ভেজা চুল তোয়ালে দিয়ে মুছে পরে ফ্যানের বাতাসে শুকিয়ে নিন।
  • বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই ওরনা, হেট, স্কার্ফ বা ছাতা দিয়ে চুল ঢেকে নিন। কেননা বাইরের ধুলোবালি ও সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রে রিবন্ডেড চুলের প্রচুর ক্ষতি করতে পারে।
  • একজন সুস্থ মানুষের দিনে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। অতিরিক্ত কম ঘুমানো স্বাস্থ্যের অবনতির সঙ্গে আপনার চুল পড়ার কারণও হতে পারে।
  • চুলে হঠাৎ বৃষ্টির পানি লেগে গেলে খুব দ্রুত শ্যাম্পু দিয়ে চুল ওয়াশ করে নিন। বৃষ্টির পানির পল্যুটেন্স ও সল্টে রিবন্ডিং করা চুলের প্রচুর ক্ষতি হতে পারে। আপনি চাইলে চুল ওয়াশ করার পর হট অয়েল ম্যাসাজও করে নিতে পারেন।
  • চুল অতিরিক্ত ঝরে পড়লে বা স্কার্ল্ফে অ্যালার্জি দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিয়ে যা যা করা উচিত নয়

রিবন্ডিং-এর পর এমন কিছু কাজ থাকে যেগুলো করা একদমই উচিত নয়। চুলের ক্ষতি এড়াতে এসব কাজও এড়িয়ে যেতে হয়।

  • রিবন্ডিং করানোর ৩ দিন পর্যন্ত চুল কোন লিকুয়িডের সংস্পর্শে আনবেন না। এমনকি সাধারণ পানিও যেন না লাগে।
  • চুলে বেণী বা শক্ত করে ঝুঁটি করবেন না। এছাড়া এমন কোন হেয়ার স্টাইল করবেন না যাতে চুলের ওপর টান পড়ে বা চুলে বাঁক তৈরি হয়।
  • হট শাওয়ার নেবেন না। সবসময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। এছাড়া রিবন্ডিং করা চুলে কুসুম গরম পানিও ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • রিবন্ডেড চুলে ৬ মাসের মধ্যে কোন ক্যামিকেল ব্যবহার ; কালার/ হাইলাইট করাতে যাবেন না। তবে এগুলো থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকাই সবচেয়ে ভালো। এছাড়া মাথায় মেহেদী বা হেনা লাগানো থেকেও দূরে থাকুন।
  • রিবন্ডেড চুল বৃষ্টির পানির সংস্পর্শে একদমই আনবেন না ।
  • রিবন্ডিং এর পর প্রথম ১ মাস সুইমিং পুলের পানিতে চুল ভেজাবেন না। এই পানিতে থাকা ক্লোরিন রিবন্ডিং করা চুলের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
  • হেয়ার স্টাইল টুলস যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে একদমই বাদ দিন। ব্লো ড্রায়ার ব্যবহারের খুব বেশি প্রয়োজন হলে তা কুলিং সেটিং এ নিয়ে নিতে হবে।
  • চুল শুকাতে হেয়ার ড্রায়ারের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। তোয়ালে দিয়ে চুল মোছার সময় খুব জোরে ঘষবেন না।
  • সর্বোপরি চুলে যেন কোন প্রকার চাপের সৃষ্টি না হয় এবং সেইসাথে চুল যেন অধিক তাপের সংস্পর্শে না আসে সে দিকে সবসময়ই লক্ষ্য রাখুন।

এবার তবে ক্ষতি হওয়ার ভয়ে হেয়ার রিবন্ডিং করতে আর পিছপা হতে হবে না। আপনার চুলকে হেয়ার প্রবলেমসের ইচ্ছে মতো নয় বরং সাজিয়ে তুলুন নিজের মর্জি মতো। রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিতে নিয়মগুলো ঠিকভাবে মেনে চলুন এবং কোন দুঃশ্চিন্তা ছাড়াই উপভোগ করুন স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, ঝরঝরে স্ট্রেইট চুলের সৌন্দর্য।

প্রয়োজন মনে হলে পড়ে দেখতে পারেন-

2 thoughts on “রিবন্ডিং করা চুলের যত্ন নিয়ে যত কথা”

Comments are closed.